বাংলাদেশে চাঁদাবাজি বন্ধ করতে নিচের পদক্ষেপগুলো কার্যকর হতে পারে:
১.কঠোর আইন ও শাস্তি নিশ্চিত করা :
- চাঁদাবাজির সাথে জড়িত অপরাধীদের দ্রুত বিচার ও কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করা।
- বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করে দ্রুত মামলা নিষ্পত্তি করা।
২. পুলিশ ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সক্ষমতা বৃদ্ধি :
- চাঁদাবাজি রোধে পুলিশ, র্যাব ও অন্যান্য বাহিনীর সক্রিয় ভূমিকা নিশ্চিত করা।
- গোয়েন্দা নেটওয়ার্ক শক্তিশালী করে চাঁদাবাজ চক্রের তথ্য সংগ্রহ করা।
৩. সামাজিক সচেতনতা ও জনসমর্থন তৈরি করা। স্থানীয় জনগণকে সচেতন করে চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে রিপোর্ট করতে উৎসাহিত করা।
